১। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে জেলার সকল মসজিদে বিশেষ কুৎবা পাঠের আহবান জানানো হয়েছে।
২। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ বিরোধী প্রচারনার জন্য ইমাম, খতীব, আলেম, ওলামাদের সমন্বয়ে মত বিনিময় সভা, র্যালী, সেমিনার এবং উদ্বুদ্ধ করণ সভার আয়োজন করা হয়েছে।
৩। ইসলামিক ফাউন্ডেশসন এর প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ২২ মার্চ যে উদ্দেশ্যে েইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এ বিষয়টি দেশের সাধারণ মানুষকে জানানো সম্ভব হয়েছে।
৪। জাতীয় শিশু দিবস, জাতির পিতার জন্ম ও শাদাৎ বাষির্কী সহ জাতীয় ও ধর্মীয় দিবস পালন এবং বিভিন্ন সভা সেমিনা ও শিশু-কিশোর প্রতিযোগিতার আয়োজন করে সুস্থ সুন্দর ও স্থিতিশীল দেশ গড়ার কাজে ব্যাপক অবদান রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে।
৫। সল্পতম সময়ের মধ্যে সরকারী যে কোন সংবাদ দেশের এক প্রান্ত থেকে আরএক প্রান্তে পৌছে দেয়ার জন্য মসজিদের সম্মানিত ইমামদেরকে সক্রিয় করা সম্ভব হয়েছে।
৬। মসজিদভিত্তিক শিশুশিক্ষার মাধ্যমে সমাজের পিছিয়ে পড়া শিশুদেরকে সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি ধর্মীয় শিক্ষা দেয়ার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনারবাংলা গড়ার ক্ষেত্রে অবদান রাখ সম্ভব হচ্ছে।Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS